সামবেদের সকল খন্ড PDF

দুর্গাদাস লাহিড়ীর সামবেদের সকল খন্ড পিডিএফ পেতে নিচের সামবেদের বিভিন্ন খন্ড গুলো পর্যায়ক্রমে ডাউনলোড করুন।৷ 
 

সামবেদ

 সামবেদ- ১ম খণ্ডশ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী 
 সামবেদ- ২য় খণ্ডশ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী 
 সামবেদ- ৩য় খণ্ডশ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী 
 সামবেদ- ৪র্থ খণ্ডশ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ীডাউনলোড                                                    
 সামবেদ- ৫ম খণ্ডশ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ীডাউনলোড
 সামবেদ- ৬ষ্ঠ খণ্ডশ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ীডাউনলোড
 সামবেদ- ৭ম খণ্ডশ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ীডাউনলোড
 সামবেদ- ৮ম খণ্ডশ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী 
 সামবেদ- ৯ম খণ্ডশ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ীডাউনলোড









সকল খন্ড সামবেদ সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আকারে আলোচনা করা হলোঃ
সামবেদ (সংস্কৃত: सामवेद) (সামন্‌ বা গান ও বেদ বা জ্ঞান থেকে) হল সংগীত ও মন্ত্রের বেদ।[৪] সামবেদ সনাতনধর্মের সর্বপ্রধান ধর্মগ্রন্থ বেদের তৃতীয় অংশ। এটি বৈদিক সংস্কৃত ভাষায় রচিত। সামবেদের কৌথুম শাখায় ১,৮৭৫টি মন্ত্র রয়েছে।[৫] এই মন্ত্রগুলির অধিকাংশ মূলত বেদের প্রথম ভাগ ঋগ্বেদ থেকে গৃহীত।[৬] এটি একটি প্রার্থনামূলক ধর্মগ্রন্থ। বর্তমানে সামবেদের তিনটি শাখার অস্তিত্ব রয়েছে। 

এই বেদের একাধিক পাণ্ডুলিপি ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আবিষ্কৃত হয়েছে।[৭][৮]  সামবেদ  চতুর্বেদের মাঝে তৃতীয় স্থানে সামবেদ  তথ্যধর্মহিন্দুধর্মভাষাবৈদিক সংস্কৃতযুগআনু. ১২০০–৯০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের মধ্যবর্তি (যজুর্বেদ, সামবেদ, অথর্ববেদ)[১][২]মন্ত্র১,৮৭৫টি মন্ত্র[৩]  গবেষকেরা সামবেদের আদি অংশটিকে ঋগ্বৈদিক যুগের সমসাময়িক বলে মনে করেন। তবে এই বেদের যে অংশটির অস্তিত্ব এখনও পর্যন্ত রয়েছে, সেটি বৈদিক সংস্কৃত ভাষার পরবর্তী-ঋগ্বৈদিক মন্ত্র পর্যায়ে রচিত। 
সামবেদ সম্পুর্ন বাংলা ভাষায় pdf


এই অংশের রচনাকাল আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ১২০০ থেকে ১০০০ অব্দের মাঝামাঝি কোনো এক সময়। তবে সামবেদ যজুর্বেদ ও অথর্ববেদের সমসাময়িক কালে রচিত।[৯]  বহুপঠিত ছান্দোগ্য ও কেন উপনিষদ্‌ সামবেদের অন্তর্গত। এই দুই উপনিষদ্‌ প্রধান (মুখ্য) উপনিষদ্‌গুলির অন্যতম এবং ভারতীয়দর্শনের (প্রধানত বেদান্ত দর্শন) ছয়টি শাখার উপর এই দুই উপনিষদের প্রভাব অপরিসীম।[১০] 

সামবেদকে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীত ও নৃত্যকলার মূল বলে মনে করা হয়।[১১]  চার বেদের মাঝে সামবেদের গুরুত্ব বুঝাতে ভগবদ্গীতায় শ্রীকৃষ্ণ নিজেকে সামবেদ বলে বর্ণনা করেছেন।[১২]
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url