শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা শ্লোক এবং অনুবাদ সহ mp3 download
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা শ্লোক এবং অনুবাদ সহ ডাউনলোড করতে প্রতিটি অধ্যায়ে ক্লিক করুন
- প্রথম অধ্যায় – অর্জুনবিষাদযোগ 👉 download
- দ্বিতীয় অধ্যায় – সাংখ্যযোগ 👉 download
- তৃতীয় অধ্যায় – কর্মযোগ 👉 download
- চতুর্থ অধ্যায় – জ্ঞানযোগ 👉download
- পঞ্চম অধ্যায় – সন্ন্যাসযোগ 👉download
- ষষ্ঠ অধ্যায় – ধ্যানযোগ 👉download
- সপ্তম অধ্যায় – জ্ঞানবিজ্ঞানযোগ 👉download
- অষ্টম অধ্যায় – অক্ষরব্রহ্মযোগ 👉download
- নবম অধ্যায় – রাজযোগ 👉download
- দশম অধ্যায় – বিভূতিযোগ 👉download
- একাদশ অধ্যায় – বিশ্বরূপদর্শনযোগ 👉download
- দ্বাদশ অধ্যায় – ভক্তিযোগ 👉download
- ত্রয়োদশ অধ্যায় – ক্ষেত্রক্ষেত্রজ্ঞবিভাগযোগ👉download
- চতুর্দশ অধ্যায় – গুণত্রয়বিভাগযোগ 👉download
- পঞ্চদশ অধ্যায় – পুরুষোত্তমযোগ 👉download
- ষোড়শ অধ্যায় – দৈবাসুরসম্পদ্বিভাগযোগ 👉download
- সপ্তদশ অধ্যায় – শ্রদ্ধাত্রয়বিভাগযোগ 👉download
- অষ্টাদশ অধ্যায় – মোক্ষযোগ
- পর্ব-১ 👉download
- পর্ব-২ 👉download
- গীতামাহাত্ম্য
mp3 এমপিথ্রি ভগবদ্গীতা (সংস্কৃত: भगवद्गीता, ˈbʱəɡəʋəd̪ ɡiːˈt̪aː (সাহায্য·তথ্য), ভগবানের গান) বা শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা বা গীতা একটি ৭০০-শ্লোকের ধর্মগ্রন্থ। সাতশত শ্লোকের একটি গ্রন্থ বিধায় একে সপ্তশতী বলে। এটি প্রাচীন সংস্কৃত মহাকাব্য মহাভারত-এর একটি অংশ। গীতা একটি স্বতন্ত্র ধর্মগ্রন্থ তথা একটি পৃথক শাস্ত্র এর মর্যাদা পেয়ে থাকে। হিন্দুরা গীতা-কে ভগবানের মুখনিঃসৃত বাণী মনে করেন। মানবধর্ম, দর্শন ও সাহিত্যের ইতিহাসে গীতা এক বিশেষ স্থানের অধিকারী।[১]
গীতা-র কথক কৃষ্ণ হিন্দুদের দৃষ্টিতে ঈশ্বরের অবতার পরমাত্মা স্বয়ং।[১] তাই গীতা-য় তাকে বলা হয়েছে "শ্রীভগবান"।[২] শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা কুরুক্ষেত্রে কৃষ্ণ ও অর্জুন, অষ্টাদশ-ঊনবিংশ শতাব্দীর চিত্রকলা তথ্যধর্মহিন্দুধর্মরচয়িতাব্যাসভাষাসংস্কৃতযুগখ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয় শতাব্দীঅধ্যায়১৮শ্লোক৭০০ গীতা-র বিষয়বস্তু কৃষ্ণ ও পাণ্ডব রাজকুমার অর্জুনের কথোপকথন। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ শুরু ঠিক আগে শত্রুপক্ষে আত্মীয়, বন্ধু ও গুরুকে দেখে অর্জুন কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়েছিলেন। এই সময় কৃষ্ণ তাকে ক্ষত্রিয় যোদ্ধার ধর্ম স্মরণ করিয়ে দিয়ে এবং বিভিন্ন প্রকার যোগশাস্ত্র[৩] ও বৈদান্তিক দর্শন ব্যাখ্যা করে তাকে যুদ্ধে যেতে উৎসাহিত করেন।
তাই গীতা-কে বলা হয় মানব ধর্মতত্ত্বের একটি সংক্ষিপ্ত পাঠ এবং হিন্দুদের জীবনচর্যার একটি ব্যবহারিক পথনির্দেশিকা। যোগশাস্ত্র ব্যাখ্যার সময় কৃষ্ণ নিজের "স্বয়ং ভগবান" রূপটি উন্মোচিত করেন এবং বিশ্বরূপে অর্জুনকে দর্শন দিয়ে আশীর্বাদ করেন। অর্জুন ছাড়া প্রত্যক্ষভাবে কৃষ্ণের মুখ থেকে গীতা শুনেছিলেন সঞ্জয় (তিনি যুদ্ধের ঘটনা ধৃতরাষ্ট্রের কাছে বর্ণনা করার জন্য বেদব্যাসের কাছ থেকে দিব্য দৃষ্টি লাভ করেছিলেন), হনুমান (তিনি অর্জুনের রথের চূড়ায় বসে ছিলেন) ও ঘটোৎকচের পুত্র বর্বরিক যিনি কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের সব ঘটনা দেখেছিলেন)। গীতা-কে গীতোপনিষদ বলা হয়। অর্থাৎ, গীতা উপনিষদ্ বা বৈদান্তিক সাহিত্যের অন্তর্গত।[৪] "উপনিষদ্" নামধারী ধর্মগ্রন্থগুলি শ্রুতিশাস্ত্রের অন্তর্গত হলেও, মহাভারত-এর অংশ বলে গীতা স্মৃতিশাস্ত্রের অন্তর্গত।[৫][৬] আবার উপনিষদের শিক্ষার সারবস্তু গীতা-য় সংকলিত হয়েছে বলে একে বলা হয় "উপনিষদ্সমূহের উপনিষদ্"।[৭] গীতা-কে মোক্ষশাস্ত্র নামেও অভিহিত করা হয়।[৮]