আপনার পরিশ্রমের কদর কেউ না করলে কি করবেন
কাজের স্বীকৃতি কে না চান? নিজের ভালো কাজের স্বীকৃতি যদি লোকজন দেয় তা হলো পরম পাওয়া। এ রকম স্বীকৃতি কাজের স্পৃহাকে আরও বাড়িয়ে দেয়, আরও এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা তৈরি করে।
উদাহরণঃপরিশ্রম সৌভাগ্যের চাবিকাঠি।যেমন -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, আবুল কালাম আজাদ, মহাত্মা গান্ধী প্রভৃতি ব্যক্তির অসামান্য অবদানের জন্য পৃথিবীর যত দিন রয়েছে আমরা কখনই তাদের বলতে পারবো না তাদের ইতিহাস কে অবহেলা করতে পারবে না। ফলাফল স্বরূপ-মানুষেরা ভেবেছেন এটা তাদের জন্য উপযোগী তাই স্বীকৃতি মিলেছে।
পরিশ্রমের কদর |
যদি আপনার কাজ আপনার আনন্দময়োতার অভিব্যক্তি হয় তবে স্বীকৃতি পান বা না পান কি আসে যায়!আপনি নিজে আনন্দপুর্ন কাজের একটা সুযোগ পেয়ে যাচ্ছেন। আপনি যদি নিজের জীবনের উপর দিকে তাকিয়ে থাকেন যে মুহূর্তগুলোতে আপনি নিজের আনন্দ খুঁজছেন সেই মুহূর্তগুলো গুণগত মান কি? যে মুহূর্তগুলোতে আপনি নিজের আনন্দগুলো প্রকাশ করছেন সেই মুহূর্তগুলোর গুনাগুন পর্যালোচনা করলে দেখতে পারবেন,যখনই আপনার নিজের আনন্দ বা খুশি কে ব্যক্ত করেন সেগুলোই আপনার জীবনের সেরা মুহূর্ত। আপনার কাজ যদি আপনার আনন্দময় ও তার অভিব্যক্তি হয় কাজের মুহূর্তগুলোই আপনার জীবনের সেরা মুহূর্ত হয়ে উঠবে।তবেই আপনা-আপনি স্বীকৃতি চলে আসবে।
প্রত্যেক ভালো অথবা খারাপ কাজের সাফল্যা আছে। ভালো কাজের সাফল্য গুলা সবসময় উঁচুতে থাকে, মানুষ সম্মান দেয়। কিন্তু খারাপ কাজের সাফল্যের জন্য সমাজে অসম্্মমানি হতে হয়। আমরা সবাই চাই সাফল্যা পেতে! আর সব চেয়ে ভালো লাগে যখন নিজ চেষ্টায় কোন সাফল্য পাওয়া যায়। সাফল্যের জন্য আমারা ঘড়ে বসে থাকলেতো আর সাফল্যা আসে না। সাফল্যের জন্য আমাদের দিন-রাত পরিশ্রম করতে হবে। আমাদের যদি চিন্তা ভাবনা এই রকম হয় “আমারা ঘড়ে বসে থাকি, আমরা এমনি সাফল্য দিয়ে দিবেন” এই রকম চিন্তা ভাবনা যদি আমাদের মধ্যে থাকে তাহলে আমরা কখনোই কিছু করতে পারবো না। ছোটবেলাতে আমরা পড়েছি (পরিশ্রম সৌভাগ্যের চাবিকাটি) তাই আমাদের সফলতা পেতে হলে অব্যাশই পরিশ্রম করতে হবে।