কিছু হিন্দু মন্ত্র যা বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করে
কিছু কিছু হিন্দু মন্ত্র জীবনের অসংখ্য সমস্যা সমাধানে সহায়তা করে। এখানে হিন্দু ধর্মে কিছু বিরল মন্ত্র রয়েছে যা জীবনের অসংখ্য সমস্যা সমাধানে সহায়তা করে। এই জাতীয় শক্তিশালী মন্ত্র শরীর ও মনের জন্য গুরুপ্তপুর্ন। একটি রোগমুক্ত জীবন ও শরীরের জন্য শক্তিশালী মন্ত্র-
মন্ত্র টি হলোঃ "ওঁ নমো ভাগবতে রুদ্রায়া মৃতর্ক মাধে সংস্থাইয়া মামা শরিরাম অমৃতম কুরু কুরু স্বহ" হিন্দু ধর্ম অনুসারে দেহই সেই বাহন যা আমাদের মোক্ষ বা মুক্তির দিকে নিয়ে যায়। তাই শরীর সুস্থ হওয়া দরকার। ধর্ম অনুযায়ী ইশ্বর মহাবিশ্বের সমস্ত দেহে বাস করেন।একটি রোগমুক্ত স্বাস্থ্যকর দেহ আত্ম উপলব্ধি অর্জনে ইশ্বরের সহায়তা একান্ত কাম্য।আর আমাদের অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিকভাবে শরীর বিশুদ্ধ হওয়া দরকার। সুস্থ মানসিক স্বাস্থ্যও একটি রোগ-মুক্ত দেহের অঙ্গ। মন্ত্র জপ করবেন কীভাবে? উদীয়মান সূর্যের মুখোমুখি ভোরে সকালে মন্ত্রটি উচ্চারণ করা দরকার। এজন্য সূর্যোদয়ের আগে ঘুম থেকে ওঠা এবং স্নান করা দরকার। খুব ভোরে সূর্যোদয়ের পুর্বে একটি ভাল জায়গা সন্ধান করুন। জায়গাটি যদি বটগাছের(অন্যথায় যেকোন গাছ) নীচে থাকে তবে আরও ভাল। মন্ত্রটি 108 বার জপ করুন এবং তুলসী মালায় গণনা করুন। মন্ত্র জপ করার পরে গাছের আশেপাশে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ সময় ব্যয় করা উচিত।
দেহমন্ত্র |
মন্ত্র টি হলোঃ "ওঁ নমো ভাগবতে রুদ্রায়া মৃতর্ক মাধে সংস্থাইয়া মামা শরিরাম অমৃতম কুরু কুরু স্বহ" হিন্দু ধর্ম অনুসারে দেহই সেই বাহন যা আমাদের মোক্ষ বা মুক্তির দিকে নিয়ে যায়। তাই শরীর সুস্থ হওয়া দরকার। ধর্ম অনুযায়ী ইশ্বর মহাবিশ্বের সমস্ত দেহে বাস করেন।একটি রোগমুক্ত স্বাস্থ্যকর দেহ আত্ম উপলব্ধি অর্জনে ইশ্বরের সহায়তা একান্ত কাম্য।আর আমাদের অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিকভাবে শরীর বিশুদ্ধ হওয়া দরকার। সুস্থ মানসিক স্বাস্থ্যও একটি রোগ-মুক্ত দেহের অঙ্গ। মন্ত্র জপ করবেন কীভাবে? উদীয়মান সূর্যের মুখোমুখি ভোরে সকালে মন্ত্রটি উচ্চারণ করা দরকার। এজন্য সূর্যোদয়ের আগে ঘুম থেকে ওঠা এবং স্নান করা দরকার। খুব ভোরে সূর্যোদয়ের পুর্বে একটি ভাল জায়গা সন্ধান করুন। জায়গাটি যদি বটগাছের(অন্যথায় যেকোন গাছ) নীচে থাকে তবে আরও ভাল। মন্ত্রটি 108 বার জপ করুন এবং তুলসী মালায় গণনা করুন। মন্ত্র জপ করার পরে গাছের আশেপাশে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ সময় ব্যয় করা উচিত।
হিন্দু ধর্মের শাস্ত্রে এমন আরও কিছু মন্ত্র রয়েছে, যা পাঠ করলে এককথায় মিরাকল ঘটাতে পারে যে কোন ব্যক্তি৷ এমন আরও কিছু মন্ত্র সম্পর্কে আলোচনা করা হল, যা নিয়মিত পাঠ করলে মনের মতো চাকরি তো পাওয়া যায়ই, সেই সঙ্গে কর্মক্ষেত্র উন্নতির স্বাদ পেতেও সময় লাগে না। বেকারত্বের যন্ত্রণা ঘোঁচাতে কী কী মন্ত্র পাঠ করা জরুরি? রইল সেই তথ্য৷ চাকরি পেতে বা চাকরিতে উন্নতির জন্য প্রথমেই যে মন্ত্রটি চমকপ্রদ ফল দেয়, তা হল সূর্যমন্ত্র৷ চাকরি এবং মাত্রাহীন প্রাচুর্যের সন্ধান পেতে নিয়মিত সূর্য মন্ত্র পাঠ করা শুরু করতে পারেন। শাস্ত্র মতে এই মন্ত্রটি নিয়মিত জপ করলে মনের মতো চাকরি তো মেলেই। সেই সঙ্গে সাফল্যও চিরসঙ্গী হয়। বলা হয়, এই মন্ত্রটি টানা ৪০ দিন পাঠ করলে দূর্দান্ত ফল পাওয়া যায়। শুধু তাই নয়, যদি রবিবার থেকে সূর্য মন্ত্র পাঠ করা শুর করা যায়, তাহলে আরও দ্রুত ফল মেলার সম্ভাবনা বাড়ে। মন্ত্রটি হলোঃ"'ওম হ্রাম হ্রিম হারুম শা সূর্য নামাহ!" কথাতেই বলে, হনুমান মানেই সংকটমোচন৷
সংকটমোচন ও নেতিবাচক শক্তির প্রভাব থেকে বাঁচতে হনুমান মন্ত্র অসাধারণ ফল দেয়। শুধু তাই নয়, কর্মক্ষেত্রে সাফল্যের জন্যও শক্তিশালী মন্ত্রটি সাহায্য করতে পারে। প্রসঙ্গত, মন্ত্রটি মঙ্গলবার থেকে পাঠ করা শুরু করতে হবে। হনুমানের ফটো বা মূর্তির সামনে বসে এক মনে কম করে ১০ বার পাঠ করতে হবে মন্ত্রটি। মন্ত্রটি হল- "ওম শ্রী বজ্রধেয়ায়া রামাভক্তায়া বায়ুপুত্রায়া নমস্তুতে।"
শত চেষ্টা করেও মনের স্বপ্ন পুরন হচ্ছে না? কোনও চিন্তা নেই! সকাল থেকেই এই মন্ত্রটি পাঠ করা শুরু করুন। দেখবেন স্বপ্ন পূরণ হতে সময় লাগবে না। আসলে এই মন্ত্রটি এতটাই শক্তিশালী যে নিয়মিত যদি এটি পাঠ করা যায়, তাহলে মনের মতো সবই পাবেন । সেই সঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নতিও ঘটে চোখে পরার মতো। এই মন্ত্রটি রবিবার থেকে পাঠ করা শুরু করতে হবে। আর মন্ত্রটি জপ করতে হবে প্রতিদিন সকালে৷
মন্ত্রটি হল- 'ওম গাম শ্রীম সর্বো সিদ্ধি প্রদেয়ী শ্রীমগম নমঃ'৷ নিয়মিত শক্তি মন্ত্র পাঠ করার মধ্যে দিয়ে যদি নিজেকে সর্বশক্তিমানের কাছে উৎসর্গ করে দিতে পারেন, তাহলে জীবনে চরম সফলতা পেতে সময় লাগে না।
তাই সাফল্য পেতে, আজ থেকেই পাঠ করা শুরু করুন এই শক্তিশালী মন্ত্রটি। প্রসঙ্গত, নিয়মিত সকালে এই মন্ত্রটি পাঠ করলে যে কেবল মনশক্তির উন্নতি মেলে এমন নয়, সেই সঙ্গে কুদৃষ্টি ও খারাপ প্রভাব থেকেও রক্ষা পাওয়া যায়।
মন্ত্রটি হল- 'ওম আম গ্রিম ক্লিম চামুন্ডায়া ভিচ'। সূর্যোদয়ের আগে, দুপুরে স্নানের পর অথবা সূর্যাস্তের সময় যদি নিয়ম করে গায়েত্রি মন্ত্র পাঠ করা যায়, তাহলে সুসংবাদের সাথে সাফল্যের স্বাদ পেতে সময় লাগে না।
মন্ত্রটি হল-'ওম ভুর ভুবাহ সোওয়াহা, তাৎ সাভিতুর ভারেনিয়াম, ভার্গো দেবাসায়া ধিমাহি, দিয়ো ইয়োনা প্রচোদয়া।' মনে মনে সারা দিন ধরে এই মন্ত্রটি জপ করতে থাকুন। দেখবেন মন শান্ত হবে। মনোযোগ বাড়বে, মন ভাল চিন্তায় ভরে যাবে এবং অবশ্যই জীবনে শান্তি নিয়ে আসবে। যেদিন অফিসে একটু ঝামেলার কাজ থাকবে অথবা যদি কোনও কাজের কারণে মন অশান্ত হয়ে ওটে, তাহলে এই মন্ত্রটি পাঠ করতে শুরু করবেন। দেখবেন নিমেষে মন চাঙ্গা হয়ে উঠবে।
শান্তির মন্ত্রঃ ওম সার্বেশম সাভাস্তির ভবতু" পরিশেষে,হিন্দু ধর্মে এরখম আরও বিরল মন্ত্র রয়েছে। যেগুলোর শক্তি আমরা কল্পনাও করতে পারি না। জয় শ্রী কৃষ্ণ। ধন্যবাদান্তে - MS
joy krisna
অনেক সাইট ঘোরার পর যবন হরিদাস সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেলাম। thank you from India..